লিগ্যাল এইড প্রকল্প
লিগ্যাল এইড প্রকল্পের অধীনে নিম্নোক্ত কাজগুলো হয়েছে
এ পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মামলায় অসহায়, দরিদ্র ও নির্যাতিতদের সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
বগুড়ার দশটিকা গ্রামের হিল্লা বিয়ে সম্পর্কে পত্র-পত্রিকায় খবর প্রকাশের পর দুই সদস্যের সরেজমিন তদন্ত টিম প্রেরণ করে সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে বিষয়টির সমাধানের জন্য আইনী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
নারী ও শিশু নির্যাতন, মিথ্যা মামলা, হয়রানিমূলক মামলায় আইনী সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
আইন আদালতে আমাদের অর্জন
সেন্টার হাইকোর্ট বিভাগের একটি ডিভিশন বেঞ্চ কর্তৃক তালাকপ্রাপ্তা নারীদের খোরপোষ প্রদান সংক্রান্ত কুরআন সুন্নাহ্ বিরোধী প্রদত্ত রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রীমকোর্টে আপীল মামলা পরিচালনা করে হাইকোর্ট বিভাগের রায় বাতিলের আদেশ লাভ করেছে।
একই বেঞ্চ কর্তৃক ইসলামে কোনো অবস্থায় এক স্ত্রীর বর্তমানে দ্বিতীয় স্ত্রী গ্রহণ বৈধ নয় এবং মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান নির্বিশেষে সবার জন্য একই সিভিল কোড প্রণয়নের নিমিত্ত সরকারের নিকট সুপারিশ সম্বলিত রায়ের বিরুদ্ধে এই সংস্থা সুপ্রীমকোর্টে আপীল দায়ের এবং উপর্যুক্ত প্রকার সুপারিশ বাতিলের রায় লাভ করেছে।
একই বেঞ্চ কর্তৃক ‘ইসলামে ফতোয়া প্রদান নিষিদ্ধ’ ঘোষণা করে প্রদত্ত রায়ের বিরুদ্ধে সংস্থা সুপ্রীমকোর্টে বিচারাধীন আপীল মামলায় যথোপযুক্ত অংশ গ্রহণ করেছে।
এছাড়াও সংস্থার লিগ্যাল এইড প্রকল্পের আওতায় ২০২৩ সালে ফ্যামিলি এইড নামে নতুন একটি প্রকল্প নেয়া হয়েছে। ২০২৩ সনে নারী ও শিশু অধিকার বিষয়ক সচেতনতাসহ পরিবারের সকল সদস্যের অধিকার এবং কর্তব্য বিষয়ক সামাজিক সচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে ৩টি ওয়েবিনার এবং ২০০ সমস্যাগ্রস্ত পারিবারকে কাউন্সিলিং সহায়তা, ১০০ ফ্যামেলীকে শরীয়া পরামর্শ প্রদান এবং ৩০টি সামাজিক সমস্যা সমাধান করা হয়েছে। ফ্যামিলি এইড প্রকল্পের কাজ আরো বিস্তৃত করার চেষ্ঠা চলছে।
লিগ্যাল এইড প্রকল্পের আওতায় আইন সহায়তা প্রাপ্তদের কয়েক জন
এ পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মামলায় অসহায়, দরিদ্র ও নির্যাতিতদের সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।